ভোলার লঞ্চ ও ফেরিঘাটে উপচে পরা চাপ, মনে ক্ষোভ নিয়েই কর্মস্থলের পথে
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
২৩ শে জুলাই ভোর ৬ টা থেকে ৫ আগষ্ট মধ্য রাত পর্যন্ত করোনা নিয়ন্ত্রণ রোধে সারাদেশে কঠোর লকডাউন ঘোষণা দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কঠোর লকডাউনে দেশের সকল যানবাহন ও অফিস কলকারখানা বন্ধ ঘোষণ করা হয়েছে।
এই ঘোষণার পরই ঈদের আনন্দ শেষ না হতেই নির্ধারিত সময়ে কর্মস্থলে পৌঁছতে লঞ্চঘাট গুলোতে যাত্রীদের উপচে পরা ভীর।
ইলিশা লঞ্চ ঘাট ও ফেরিঘাটে যাত্রীদের উপচে পরা চাপে নেই কোন স্বাস্থ্যবিধি মানার ছিটেফোঁটাও।
কয়েকজন যাত্রীর সাথে কথা বললে তারা জানান, লকডাউন শেষে অফিস খুললে নির্ধারিত সময়ে কর্মস্থলে না পৌঁছলে ছুটি বাতিল হবে এমন ভয়ে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলে যেতে হচ্ছে।
তারা আরো বলেন, এই শিথিলতা যদি আরো ১/২ দিন দেওয়া হতো তাহলে আমাদের এমন তাড়াহুড়ো করে যাওয়ার দরকার হতো না। ৫/৬ দিনে যে সব মানুষ গ্রামে এসেছেন তাদের অনেকেই এই একদিনেই যেতে হচ্ছে।
তবে প্রশাসনের তেমন কোন তৎপরতা না থাকায় ঘাটে কোন নিয়ম শৃঙ্খলা ছিলো না।
উপচে পরা চাপে হিমশিম খেতে হচ্ছে ফেরী ও লঞ্চ স্টাফ দের। অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় লঞ্চগুলো।
এদিকে ফেরী তে গাড়ির চেয়ে যাত্রীদের চাপ ই বেশী দেখা গিয়েছে।