খুলনার দাকোপের বাজুয়া চুনকুড়ি নদীটি দখল করে অবৈধ্য স্হাপণা তৈরী করার হিড়িক
মানচিত্রে খুলনার দাকোপের বাজুয়া ইউনিয়নের চুনকুড়ি নদীর নাম থাকলেও বাস্তবে নদীটির একটি অংশের অস্হিত্ব খুঁজে পাওয়া মুশকিল।জনশ্রুতি রয়েছে বাজুয়া চুনকুড়ি নদী দিয়ে এক সময় লন্চ, ট্রলার ও নৌকা চলাচল করতো।সময়ের পরিক্রমায় সেই চুনকুড়ি নদীটি দখলের কবলে পড়ে পরিণত হয়েছে মৃত খালে।নদীটির পানি উঠার জায়গায় পশর
নদীর মোহনায় বাঁধ দিয়ে রাস্তা তৈরিকরার কারনে পানি উঠা নামার প্রতিবন্দকতার অন্তরায় হয়ে পড়েছে
ফলে এর ভিতরে যতাতথা স্হাপনা তৈরির প্রতিযোগিতার হিড়িক পড়েছে দাস পাড়ার বসাবসকারিদের। একাধিক ব্যাক্তি নদী দখল করে স্হাপনা নির্মান করে চলেছে।
এ বিষয়ে দাকোপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাসের অব্যহিত করলে তিনি পানখালী তহশীলদার
মনজুরুল ইসলাম, সাকিল আহম্মেদ লাউডোব বানিশন্তার তগশীলদার জাকির হোসেন কে তদন্ত করার নির্দেশনা প্রদান করেন।২১ নম্ভেবর সকাল ১০ টারদিকে ঘটানাস্হলে এসে এর সত্যতা পায়।সরোজমিনে চুনকুড়ি নদীতে অবৈধ্য স্হাপনা কার্য্যক্রম পরিদর্শন করেছেন তিন তহশীলদার। নদীর মাঝখানে স্হাপনা তৈরী করা চিত্ত দাসকে ঘর অপসারন করার জন্য বললে সে বলে আমার গায়ে একবিন্দু রক্ত থকতে কেউ ঘর সরাতে পারবেনা। এ ছাড়া কালা দাস,চিত্ত দাস, দংখে দাস পিতামৃত সুরেন দাস,তরুন দাস পিতা মৃত হরোদাস,তাপস দাস,অশোক দাস পিতা মৃত মনো দাস অবৈধ্য ভাবে স্হাপনা তৈরী করে চলেছে।
এব্যাপারে পানখালী অফিসের তহশীলদার সাকিল আহম্মেদ বলেন যারা অবৈধ্যভাবে স্হাপনা নিমাণ করেছে তাদের তালিকা করেছি এবং তাদের বিরুদ্ধে
আইনগত ব্যবস্হা গ্রহনের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্যারের নিকট প্রেরন করবো।
একের পর এক সরকারী নদী দখল করে স্হাপণা তৈরী করছে ভুমি খোকোরা। এতেকরে চুনকুড়ি নদীটি
সঙ্কুচিত হয়েে নালায় পরিনত হয়েছে, পশর নদীর মোহনায় বাঁধ দেওয়ার দরুন প্রবাহিত হচ্ছেনা কোন পানি সরবরাহ। নদী বুজিয়ে তীর জুড়ে স্হাপনা তৈরী
করছে দাস পাড়ার বসাবসকারীরা। শংশিষ্ট কতৃপক্ষ নজর না দিলে চুনকুড়ি নদীটি হয়ে যাবে বসত ভিটা।
‘